SSC result,HSC result,JSC result bcs preparation english, bcs preparation bangla, bcs preparation math, bcs preparation pdf, bcs bangla grammar, bcs study plan 110, bcs preparation book list pdf, bcs model test download, bcs preparation english bangla mcq question and answer pdf Bdjobs,bd bank jobs,Private bank jobs,govt jobs
Monday, April 29, 2019
Sunday, April 28, 2019
Friday, April 26, 2019
Bsc preliminary preparation before 10 days ago
৪০তম প্রিলিতে ভয়ের কী অাছে??
------------------------
কেবল এই ১০ দিন অাপনার সবটুকু পরিশ্রম দিয়ে পড়ুন। নতুন করে পড়ার কোন দরকার নাই। অাগে যা পড়ে ফেলেছেন তা বার বার পড়ুন। কে বলেছেন অাপনি পাস করবেন না?? অবশ্যই করবেন। প্রতিদিন এই ১০ দিন চেষ্টা করে ৮/৯ ঘন্টা পড়ুন। যাদের জব কিংবা বাড়ির কাজ কর্ম অাছে তাদের উচিত ৫/৬ ঘন্টা হলেও সময় দেওয়া। সারাদিন সিলিবাসের টপিক ধরে ধরে পড়বেন অার রাতে ঘুমানোর অাগে অাপনার এই সারাদিনের পড়া কতটা পুঁজি হয়েছে জানতে একটা একটা করে মডেল টেস্ট দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। মডেল টেস্টে কম মার্কস পাওয়া দেখে হতাশার মোড়ে দাঁড়াবেন না। কিভাবে এর থেকে অারো ভালো মার্কস তুলবেন সেই চেষ্টা করুন। সকালে খুব ভোরে উঠুন তারপর মুখ হাত ধুয়ে অাল্লাহকে ডেকে পড়তে বসুন। যে টপিকগুলো কঠিন সেটা বাদ দিয়ে দিন অার অন্য টপিকে গিয়ে পড়ুন। এই ১০ দিন সময়ের সদ্ব্যবহার করতে পারলে নিশ্চিত অাগামী দিনের ক্যাডার হবেন। পড়ার টেবিলে বসে একটু চিন্তা করুন কোন সাবজেক্টে নাম্বার বেশি অাছে। সেক্ষেত্রে বাংলা+বাংলাদেশ+ইংরেজী+অার্ন্তজাতিক+কম্পিউটার=১৩৫ মার্কস, বেশি বেশি পড়ুন। প্রিলির পিঁড়িতে বসার সময় প্রশ্নটা খুব মনোযোগ দিয়ে পড়বেন কারপর উত্তর দাগাবেন। প্রশ্ন কনফিউজ মনে হলে সোজা সাপ্টা সালাম দিয়ে রেখে দিবেন নইলে নেগেটিভ মার্কিং'এ তালিকাভূক্ত হবেন। অারো পড়ার গতি বাড়িয়ে দিন এই ভেবে যে "অামিও একদিন ক্যাডার হব"। অাপনার প্রস্তুতি যেমনি হোক সেটা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন এবং অাল্লাহকে ডাকুন যাতে সয়সালামতে পাস করতে পারেন। ভয় পাবেন না পাস করবেন। অাজ না হয় কাল অাপনিই ক্যাডার!! শুভ কামনা সবাইকে।
--------
ঊর্মি,চৌধুরী।
Bcs our goal
------------------------
কেবল এই ১০ দিন অাপনার সবটুকু পরিশ্রম দিয়ে পড়ুন। নতুন করে পড়ার কোন দরকার নাই। অাগে যা পড়ে ফেলেছেন তা বার বার পড়ুন। কে বলেছেন অাপনি পাস করবেন না?? অবশ্যই করবেন। প্রতিদিন এই ১০ দিন চেষ্টা করে ৮/৯ ঘন্টা পড়ুন। যাদের জব কিংবা বাড়ির কাজ কর্ম অাছে তাদের উচিত ৫/৬ ঘন্টা হলেও সময় দেওয়া। সারাদিন সিলিবাসের টপিক ধরে ধরে পড়বেন অার রাতে ঘুমানোর অাগে অাপনার এই সারাদিনের পড়া কতটা পুঁজি হয়েছে জানতে একটা একটা করে মডেল টেস্ট দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। মডেল টেস্টে কম মার্কস পাওয়া দেখে হতাশার মোড়ে দাঁড়াবেন না। কিভাবে এর থেকে অারো ভালো মার্কস তুলবেন সেই চেষ্টা করুন। সকালে খুব ভোরে উঠুন তারপর মুখ হাত ধুয়ে অাল্লাহকে ডেকে পড়তে বসুন। যে টপিকগুলো কঠিন সেটা বাদ দিয়ে দিন অার অন্য টপিকে গিয়ে পড়ুন। এই ১০ দিন সময়ের সদ্ব্যবহার করতে পারলে নিশ্চিত অাগামী দিনের ক্যাডার হবেন। পড়ার টেবিলে বসে একটু চিন্তা করুন কোন সাবজেক্টে নাম্বার বেশি অাছে। সেক্ষেত্রে বাংলা+বাংলাদেশ+ইংরেজী+অার্ন্তজাতিক+কম্পিউটার=১৩৫ মার্কস, বেশি বেশি পড়ুন। প্রিলির পিঁড়িতে বসার সময় প্রশ্নটা খুব মনোযোগ দিয়ে পড়বেন কারপর উত্তর দাগাবেন। প্রশ্ন কনফিউজ মনে হলে সোজা সাপ্টা সালাম দিয়ে রেখে দিবেন নইলে নেগেটিভ মার্কিং'এ তালিকাভূক্ত হবেন। অারো পড়ার গতি বাড়িয়ে দিন এই ভেবে যে "অামিও একদিন ক্যাডার হব"। অাপনার প্রস্তুতি যেমনি হোক সেটা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন এবং অাল্লাহকে ডাকুন যাতে সয়সালামতে পাস করতে পারেন। ভয় পাবেন না পাস করবেন। অাজ না হয় কাল অাপনিই ক্যাডার!! শুভ কামনা সবাইকে।
--------
ঊর্মি,চৌধুরী।
Bcs our goal
Omitab bochchon motivation story
অমিতাভ বচ্চন তাঁর জীবনীতে লিখেছেনঃ
আমি তখন ক্যারিয়ারের তুঙ্গে।
একদিন প্লেনে করে যাচ্ছিলাম ।
খুব সাধারণ শার্ট আর প্যান্ট পরিহিত একজন ভদ্রলোক আমার পাশে বসেই যাচ্ছিলেন।
দেখে উনাকে একজন শিক্ষিত এবং মার্জিত মধ্যবিত্ত
মানুষ মনে হয়েছিলো ।
অন্য সহযাত্রীরা আমায় চিনতে পেরে খুব উৎসাহিত হয়ে অটোগ্রাফ নিচ্ছে।
কিন্তু পাশে বসা ভদ্রলোককে লক্ষ্য করলাম উনার
কোন ভ্রুক্ষেপ নেই ।
উনি একমনে একটা খবরের কাগজ পড়ছিলেন আর মাঝে মাঝে জানালার বাইরে তাকিয়ে কি যেন ভাবছিলেন ।
চা পরিবেশন করা হলো, ঠোঁটের আগেই থ্যাঙ্কস
লেগেই আছে। আমাকে পাত্তাই দিচ্ছে না।
:
আমার উনার প্রতি কৌতুহল বেড়েই চলছিলো ।
তাই উনার সাথে কথা বলার জন্য উনার দিকে তাকিয়ে হাসলাম । উনিও একটা সৌজন্যমূলক হাসি ফিরিয়ে দিয়ে বললেন ......'হ্যালো' .......
কিছু সৌজন্যমূলক কথোপকথন শুরু হলো ।
আমিই নিজে থেকে সিনেমা প্রসঙ্গ উত্থাপন করলাম ।
জিজ্ঞাসা করলাম :' আপনি সিনেমা দেখেন ?'
উনি বললেন 'কখনো-সখনো ।
শেষ যে সিনেমাটা দেখেছি .....
হ্যাঁ...তাও প্রায় এক বছরের বেশী হয়ে গেছে ।'
বললাম ' আমি ঐ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতেই আছি ।'
উনি উৎসাহিত হয়ে বললেন ' দারুণ ব্যাপার!
তা আপনি কি করেন ?'
বললাম, ' আমি একজন অভিনেতা ।'
প্রত্যুত্তরে বললেন 'দারুণ! '
ব্যাস! ওই পর্যন্তই .......
প্লেন ল্যান্ড করার পর আমি ভদ্রলোকের দিকে করমর্দনের জন্য হাতটা বাড়িয়ে দিয়ে বললামঃ
'আমার নাম অমিতাভ বচ্চন'
উনি মাথা নত করে আমার হাতটা ঝাঁকিয়ে দিয়ে বললেনঃ
'আপনার সাথে পরিচয় হয়ে দারুণ লাগলো!
আমার নাম জে.আর.ডি. টাটা ..
(Jehangir Ratanji Dadabhoy Tata, chairman of TATA Group)...
চমকে উঠলাম আমি!
ঐ দিনের ঘটনা থেকে একটা বিষয় শিখলাম:
"যত বড়ই হই না কেনো, আমার থেকেও বড় কেউ আছে কিন্ত তাঁর দৃষ্টিটা সর্বদাই মাটির দিকে!"
গাছ যতই বড় হয় ততটাই মাটির দিকে ঝুঁকে যায়।
#sofolota #সফলতা
আমি তখন ক্যারিয়ারের তুঙ্গে।
একদিন প্লেনে করে যাচ্ছিলাম ।
খুব সাধারণ শার্ট আর প্যান্ট পরিহিত একজন ভদ্রলোক আমার পাশে বসেই যাচ্ছিলেন।
দেখে উনাকে একজন শিক্ষিত এবং মার্জিত মধ্যবিত্ত
মানুষ মনে হয়েছিলো ।
অন্য সহযাত্রীরা আমায় চিনতে পেরে খুব উৎসাহিত হয়ে অটোগ্রাফ নিচ্ছে।
কিন্তু পাশে বসা ভদ্রলোককে লক্ষ্য করলাম উনার
কোন ভ্রুক্ষেপ নেই ।
উনি একমনে একটা খবরের কাগজ পড়ছিলেন আর মাঝে মাঝে জানালার বাইরে তাকিয়ে কি যেন ভাবছিলেন ।
চা পরিবেশন করা হলো, ঠোঁটের আগেই থ্যাঙ্কস
লেগেই আছে। আমাকে পাত্তাই দিচ্ছে না।
:
আমার উনার প্রতি কৌতুহল বেড়েই চলছিলো ।
তাই উনার সাথে কথা বলার জন্য উনার দিকে তাকিয়ে হাসলাম । উনিও একটা সৌজন্যমূলক হাসি ফিরিয়ে দিয়ে বললেন ......'হ্যালো' .......
কিছু সৌজন্যমূলক কথোপকথন শুরু হলো ।
আমিই নিজে থেকে সিনেমা প্রসঙ্গ উত্থাপন করলাম ।
জিজ্ঞাসা করলাম :' আপনি সিনেমা দেখেন ?'
উনি বললেন 'কখনো-সখনো ।
শেষ যে সিনেমাটা দেখেছি .....
হ্যাঁ...তাও প্রায় এক বছরের বেশী হয়ে গেছে ।'
বললাম ' আমি ঐ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতেই আছি ।'
উনি উৎসাহিত হয়ে বললেন ' দারুণ ব্যাপার!
তা আপনি কি করেন ?'
বললাম, ' আমি একজন অভিনেতা ।'
প্রত্যুত্তরে বললেন 'দারুণ! '
ব্যাস! ওই পর্যন্তই .......
প্লেন ল্যান্ড করার পর আমি ভদ্রলোকের দিকে করমর্দনের জন্য হাতটা বাড়িয়ে দিয়ে বললামঃ
'আমার নাম অমিতাভ বচ্চন'
উনি মাথা নত করে আমার হাতটা ঝাঁকিয়ে দিয়ে বললেনঃ
'আপনার সাথে পরিচয় হয়ে দারুণ লাগলো!
আমার নাম জে.আর.ডি. টাটা ..
(Jehangir Ratanji Dadabhoy Tata, chairman of TATA Group)...
চমকে উঠলাম আমি!
ঐ দিনের ঘটনা থেকে একটা বিষয় শিখলাম:
"যত বড়ই হই না কেনো, আমার থেকেও বড় কেউ আছে কিন্ত তাঁর দৃষ্টিটা সর্বদাই মাটির দিকে!"
গাছ যতই বড় হয় ততটাই মাটির দিকে ঝুঁকে যায়।
#sofolota #সফলতা
Wednesday, April 24, 2019
Bcs General Knowledge Preparation
Bcs General Knowledge Preparation
বিউটিফুল বাংলাদেশ থেকে বিসিএস প্রিলিতে ১টা হলেও প্রশ্ন আসবে । তাই গুরুত্বদিন ।
.
বাংলাদেশের বিশ্ব ঐতিহ্য< ৩টি> ইউনেস্কো কর্তৃক
---------------------------------
১।ষাট গম্বুজ মসজিদ>> সাংস্কৃতিক মানদন্ডে ৪র্থ>> স্বীকৃতি> ১৯৮৫
২। পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার>>সাংস্কৃতিক মানদন্ডে(১ম, ২য়, ৬ষ্ঠ।> স্বীকৃতি> ১৯৮৫
৩। সুন্দরবন >>> পরিবেশ গত মানদন্ডে(৯ম১০ম) । স্বীকৃতি>১৯৯৭।৫২২তম ।
৪। ৭ মার্চের ভাষণ
৫। শীতল পার্টি
===================
/
/
রামসার কনভেশন কতৃক বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা২টি
-------------------------------------
১। ১৯৯২ সালের ২১শে মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
২। টাঙ্গুয়ার হাওর বা টাঙ্গুয়া হাওর,
.
দ্বীপ
.
পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ- বাংলাদেশ
বাংলাদেশের বৃহত্তম ব-দ্বীপ- সুন্দরবন
বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ- ভোলা (৩৪০৩ বর্গকিমি)
বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা- ভোলা
সাগর কন্যা নামে পরিচিত >> ভোলা
সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ- ছেঁড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ
একমাত্র সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ- সেন্ট মার্টিন দ্বীপ
নিঝুম দ্বীপ অবস্থিত- মেঘনা নদীর মোহনায়
নিঝুম দ্বীপের পুরোনো নাম- বাউলার চর
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- সাতক্ষীরা জেলায় (আয়তন- ৮ বর্গকিমি)
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের অপর নাম- নিউমুর বা পূর্বাশা দ্বীপ (ভারতে এ নামে পরিচিত)
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ নিয়ে বিরোধ- বাংলাদেশ ও ভারতের
ভারতীয় নৌ-বাহিনী জোরপূর্বক দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে নেয়- ১৯৮১ সালে
. বাংলাদেশের সক্রিয় ব-দ্বীপ অঞ্চল কোনটি? => বৃহত্তর ফরিদপুর ও বরিশাল অঞ্চল
. বাংলাদেশের মৃতপ্রায় ব-দ্বীপ কোনটি? => যশোর ও কুষ্টিয়া অঞ্চল
বাংলাদেশের কোথায় সক্রিয় ব-দ্বীপ আছে? => নোয়াখালীর দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে
. অপরিপক্ক দ্বীপ কোথায় অবস্থিত? => মেঘনা নদীর মোহনায়
. অসংখ্য দ্বীপ নিয়ে গঠিত বনাঞ্চল কোনটি? => সুন্দরবন
. বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ কোনটি? => মহেশখালী
. বাংলাদেশের কোন দ্বীপে মন্দির রয়েছে? => মহেশখালী দ্বীপে (আদিনাথ মন্দির)
. মনপুরা দ্বীপ কোথায় অবস্থিত? => ভোলা জেলায়
(মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরের সঙ্গমস্থল থেকে ৭.২ মাইল উত্তরে অবস্থিত)
. মনপুরা দ্বীপে কারা বাস করত? => পর্তুগিজরা
. ‘সোনাদিয়া দ্বীপ’ কোথায় অবস্থিত? => কক্সবাজারের পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের গভীরে জেগে ওঠা দ্বীপ
. ‘সোনাদিয়া দ্বীপ’ কেন বিখ্যাত? => মৎস্য আহরণ এবং অতিথি পাখির জন্য
. ‘এলিফ্যান্ট পয়েন্ট’ কোথায় অবস্থিত? => কক্সবাজার জেলায়
. ‘হিরণ পয়েন্ট’ ও ‘টাইগার পয়েন্ট’ কোথায় অবস্থিত? => সুন্দরবনের দক্ষিণে
. ‘শাহবাজপুর দ্বীপ’ বর্তমানে কী নামে পরিচিত? => ভোলা
. বাংলাদেশের কোন দ্বীপ বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত? => কুতুবদিয়া
কৃত্রিম উপায়ে বঙ্গোপসাগরে চর জাগানো সম্ভব কিভাবে? => ক্রস ড্যাম পদ্ধতিতে
. সন্দ্বীপ কেন বিখ্যাত? => প্রাচীনকালে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরি করা হতো বলে
/
ঝরনা:
শীতল পানির ঝরনা- কক্সবাজারের হিমছড়ি পাহাড়ে
গরম পানির ঝরনা- সীতাকুণ্ডের চন্দ্রনাথ পাহাড়ে
শুভলং ঝরনা- রাঙামাটিতে অবস্থিত
রিসাং ঝরনা- খাগড়াছড়িতে অবস্থিত
==================
/
বাংলাদেশের উপত্যকা
===========
¤¤ ১।কাপ্তাই থেকে প্লাবিত রাঙামাটির উপত্যকাকে কি বলা হয়=ভেঙ্গি ভ্যালি
২।বালিশিরা ভ্যালি কোথায় অবস্থিত=মৌলভীবাজার
৩।হালদা ভ্যালি কোথায় অবস্থিত=খাগড়াছড়ি
৪।নাপিত খালি ভ্যালি কোথায় অবস্থিত=কক্সবাজার
৫।সাঙ্গু ভ্যালি কোথায় অবস্থিত=চট্টগ্রাম
৬।মাইনীমুখী ভ্যালি কোথায় অবস্থিত=রাঙামাটি জেলায়
======================
.
হাওড়
হাকালুকি হাওর বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর। এটি এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম মিঠাপানির জলাভূমি।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় হাওড়- হাকালুকি হাওড়
এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম মিঠাপানির জলাভূমি >হাকালুকি হাওড়
টাঙ্গুয়ার হাওড়- সুনামগঞ্জে
টাঙ্গুয়ার হাওড়- World Heritage (UNESCO ঘোষিত)
টাঙ্গুয়ার হাওড়কে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ বলে ঘোষণা করে- ২০০০ সালে
হাকালুকি হাওড়- মৌলভীবাজার
=================
/
সুন্দরবন
.-------------------
>> বাংলাদেশের জাতীয় বন- সুন্দরবন
>>বিশ্ব ঐতিহ্য (World Heritage)- সুন্দরবন
>>সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে- UNESCO (১৯৯৭ সালে) (৫২২তম
) >>মোট বনভূমি- ২৫ লক্ষ হেক্টর/ ২৫ হাজার বর্গকিমি
সুন্দরবনের মোট আয়তন >> ১০, ০০০বর্গ কি. মি।
>>বাংলাদেশে সুন্দরবনের আয়তন - ৫৭৪৭ বর্গকিমি(অথবা ৫৫৭৫ বর্গকিমি)/ ২৪০০ বর্গমাইল /৬০১৭বর্গ কি. মি (বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন তথ্য)
><বাংলাদেশে সুন্দরবনের- ৬২% (বাকি ৩৮% ভারতে)
>>সুন্দরবনকে স্পর্শ করেছে- ৫টি জেলা (বাগেরহাট,সাতক্ষীরা,খুলনা, , বরগুনা , , পটুয়া খালী ( টেকনিক >> সুন্দরবনের বাঘ সাঁতারে খুব পটু। )
>>পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন- সুন্দরবন (সুন্দরবন টাইডাল বনও বটে)
>>সুন্দরবনের ৩টি এলাকাকে অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়েছে।
>>সুন্দরবনের প্রধান গাছ- সুন্দরী
========
প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলোও গুরুত্বপূর্ণ তাই দেখে রাখতে হবে।
===================
Bcs General Knowledge Preparation
BCS Preparation In Bangladesh
বিসিএস পরীক্ষার হাতেখড়ি
-------------------------------
-------------------------------
পিএসসি কী? What is PSC ?
---------------
Bangladesh Public Service Commission (BPSC) কে আমরা সংক্ষেপে পিএসসি বলে ডাকি। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৭ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে বিপিএসসি গঠিত। সংবিধানে যেসব প্রতিষ্ঠান গঠনের কথা বলা আছে সেগুলোকে বলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। সে অনুযায়ী পিএসসি একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগদানের জন্য উপযুক্ত বক্তিদেরকে মনোনয়নের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠানটির জন্ম।
Bcs General Knowledge Preparation |
-------------------------------
-------------------------------
পিএসসি কী? What is PSC ?
---------------
Bangladesh Public Service Commission (BPSC) কে আমরা সংক্ষেপে পিএসসি বলে ডাকি। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৭ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে বিপিএসসি গঠিত। সংবিধানে যেসব প্রতিষ্ঠান গঠনের কথা বলা আছে সেগুলোকে বলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। সে অনুযায়ী পিএসসি একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগদানের জন্য উপযুক্ত বক্তিদেরকে মনোনয়নের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠানটির জন্ম।
বিসিএস পরীক্ষা কী? What is Bcs Examination?
------------------------
সাধারণত সার্ভিস দুই প্রকার। এক) সিভিল সার্ভিস, যেমনঃ প্রশাসন, পুলিশ, কাস্টমস, শিক্ষা, কৃষি, মৎস্য ইত্যাদি। দুই) মিলিটারী সার্ভিস, যেমনঃ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ইত্যাদি। বিসিএস এর পূর্ণরূপ হলো Bangladesh Civil Service (BCS). পিএসসি Bangladesh Civil Service (Age Qualification and Examination for Direct Recruitment) Rules-2014 এর ভিত্তিতে যে পরীক্ষার মাধ্যমে বিসিএস ক্যাডার বাছাই করে সেই পরীক্ষাই বিসিএস পরীক্ষা।
------------------------
সাধারণত সার্ভিস দুই প্রকার। এক) সিভিল সার্ভিস, যেমনঃ প্রশাসন, পুলিশ, কাস্টমস, শিক্ষা, কৃষি, মৎস্য ইত্যাদি। দুই) মিলিটারী সার্ভিস, যেমনঃ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ইত্যাদি। বিসিএস এর পূর্ণরূপ হলো Bangladesh Civil Service (BCS). পিএসসি Bangladesh Civil Service (Age Qualification and Examination for Direct Recruitment) Rules-2014 এর ভিত্তিতে যে পরীক্ষার মাধ্যমে বিসিএস ক্যাডার বাছাই করে সেই পরীক্ষাই বিসিএস পরীক্ষা।
ক্যাডার কারা? What is Bcs cadre?
----------------
ক্যাডার মানে একদল চৌকস কর্মকর্তা। একটা নির্দিষ্ট বিষয়ে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ব্যক্তিই ক্যাডার। পিএসসি বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে ২৭ ধরণের ক্যাডার নিয়োগ দেয়। এদের মধ্যে কিছু জেনারেল ক্যাডার, কিছু টেকনিক্যাল ক্যাডার। প্রশাসন, পুলিশ, কাস্টমস ইত্যাদি জেনারেল ক্যাডার। শিক্ষা, কৃষি, মৎস্য, বন ইত্যাদি টেকনিক্যাল ক্যাডার।
----------------
ক্যাডার মানে একদল চৌকস কর্মকর্তা। একটা নির্দিষ্ট বিষয়ে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ব্যক্তিই ক্যাডার। পিএসসি বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে ২৭ ধরণের ক্যাডার নিয়োগ দেয়। এদের মধ্যে কিছু জেনারেল ক্যাডার, কিছু টেকনিক্যাল ক্যাডার। প্রশাসন, পুলিশ, কাস্টমস ইত্যাদি জেনারেল ক্যাডার। শিক্ষা, কৃষি, মৎস্য, বন ইত্যাদি টেকনিক্যাল ক্যাডার।
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি কখন ও কিভাবে দেয়? When and how Recruitment notice given in BCS cadre?
-------------------------------------------
প্রতিবছর পিএসসি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে বিভিন্ন ক্যাডারের শুন্য পদের তালিকা প্রেরণের অনুরোধ করে। শুন্যপদের তালিকা পাওয়ার পর পিএসসি বিভিন্ন ক্যাডারের শুন্য পদ, শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স, ফি, পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ, আবেদনের নির্দেশনা ইত্যাদি সম্বলিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট (www.bpsc.gov.bd) ও দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে প্রকাশ করে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দিন থেকে প্রায় একমাস আবেদন করার সময় থাকে।
প্রতিবছর পিএসসি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে বিভিন্ন ক্যাডারের শুন্য পদের তালিকা প্রেরণের অনুরোধ করে। শুন্যপদের তালিকা পাওয়ার পর পিএসসি বিভিন্ন ক্যাডারের শুন্য পদ, শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স, ফি, পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ, আবেদনের নির্দেশনা ইত্যাদি সম্বলিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট (www.bpsc.gov.bd) ও দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে প্রকাশ করে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দিন থেকে প্রায় একমাস আবেদন করার সময় থাকে।
আবেদন করার ন্যুনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা কী? Minimum ducation qualification for application?
-----------------------------------------------------
উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর চার বছরের অনার্স পাস হলেও আপনি বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন করতে পারবেন, মাস্টার্স হলে তো কথাই নাই। এমনকি চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেও বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যায়। কেউ যদি তিন বছরের অনার্স বা পাস কোর্সে পড়ে থাকে তাহলে তাকে অবশ্যই মাস্টার্স পাস হতে হবে। শিক্ষা জীবনে একের অধিক তৃতীয় শ্রেণী থাকলে আপনি যত বড় ডিগ্রীধারীই হোন না কেন, আপনি বিসিএস পরীক্ষায় আবেদনের অযোগ্য।
-----------------------------------------------------
উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর চার বছরের অনার্স পাস হলেও আপনি বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন করতে পারবেন, মাস্টার্স হলে তো কথাই নাই। এমনকি চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেও বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যায়। কেউ যদি তিন বছরের অনার্স বা পাস কোর্সে পড়ে থাকে তাহলে তাকে অবশ্যই মাস্টার্স পাস হতে হবে। শিক্ষা জীবনে একের অধিক তৃতীয় শ্রেণী থাকলে আপনি যত বড় ডিগ্রীধারীই হোন না কেন, আপনি বিসিএস পরীক্ষায় আবেদনের অযোগ্য।
প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষায় কী কী থাকে? What are the preliminary selection tests in BCS cadre?
-------------------------------------------
আবেদন যাচাই বাছাইয়ের পর প্রথমেই আপনাকে ২০০ নম্বরের প্রিলিমিনারী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এই পরীক্ষায় ২০০ টি এমসিকিউ থাকবে। প্রত্যেকটি সঠিক উত্তরের জন্য আপনি ১ মার্ক পাবেন। আর প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য আপনার প্রাপ্ত মার্ক থেকে .৫০ মার্ক কাটা যাবে। যে যে বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকবে তা নিম্নরূপ।
আবেদন যাচাই বাছাইয়ের পর প্রথমেই আপনাকে ২০০ নম্বরের প্রিলিমিনারী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এই পরীক্ষায় ২০০ টি এমসিকিউ থাকবে। প্রত্যেকটি সঠিক উত্তরের জন্য আপনি ১ মার্ক পাবেন। আর প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য আপনার প্রাপ্ত মার্ক থেকে .৫০ মার্ক কাটা যাবে। যে যে বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকবে তা নিম্নরূপ।
# Bengali Language and Literature ---- 35 Mark
# English Language and Literature ---- 35 Mark
# Bangladesh Affairs ---- 30 Mark
# International Affairs ---- 20 Mark
# Geography, Environment and Disaster Management ---- 10 Mark
# General Science ---- 15 Mark
# Computer and Information Technology ---- 15 Mark
# Mathematical Reasoning --- 15 Mark
# Mental Ability ---- 15 Mark
# Ethics, Values and Good governance ---- 10 Mark
# English Language and Literature ---- 35 Mark
# Bangladesh Affairs ---- 30 Mark
# International Affairs ---- 20 Mark
# Geography, Environment and Disaster Management ---- 10 Mark
# General Science ---- 15 Mark
# Computer and Information Technology ---- 15 Mark
# Mathematical Reasoning --- 15 Mark
# Mental Ability ---- 15 Mark
# Ethics, Values and Good governance ---- 10 Mark
এই পরীক্ষায় নির্দিষ্ট কোন পাস মার্ক নেই। পিএসসি তাদের ইচ্ছামত একটা নির্দিষ্ট মার্ককে স্টান্ডার্ড ধরে লিখিত পরীক্ষার প্রার্থী বাছাই করে। যে মার্ককে স্টান্ডার্ড ধরে পিএসসি লিখিত পরীক্ষার প্রার্থী বাছাই করে সেটা আমাদের কাছে কাট মার্ক নামে পরিচিত। মনে রাখবেন, প্রিলিমিনারী পরীক্ষায় পাস মানে আপনি শুধু লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের টিকিট পেলেন। এই পরীক্ষার মার্ক মেধাতালিকা প্রনয়ণে কোন ভূমিকা রাখে না।
লিখিত পরীক্ষায় কী কী থাকে? What is written test in BCS cadre?
----------------------------------
যারা প্রিলিমিনারী পরীক্ষার উত্তীর্ণ হবেন তারাই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আবেদন করার সময় আপনি যদি শুধু জেনারেল ক্যাডারে আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনাকে মোট ৯০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। ৯০০ নম্বরের মধ্যে সব বিষয় মিলিয়ে ৪৫০ নম্বর পেলেই আপনি ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন। জেনারেল ক্যাডারে যে বিষয়গুলোর উপর পরীক্ষা দিতে হবে তা নিম্নরূপ।
----------------------------------
যারা প্রিলিমিনারী পরীক্ষার উত্তীর্ণ হবেন তারাই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আবেদন করার সময় আপনি যদি শুধু জেনারেল ক্যাডারে আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনাকে মোট ৯০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। ৯০০ নম্বরের মধ্যে সব বিষয় মিলিয়ে ৪৫০ নম্বর পেলেই আপনি ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন। জেনারেল ক্যাডারে যে বিষয়গুলোর উপর পরীক্ষা দিতে হবে তা নিম্নরূপ।
১। বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৬। সাধারণ বিজ্ঞান= ১০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৬। সাধারণ বিজ্ঞান= ১০০ নম্বর
উল্লেখ্য, প্রতিটি ২০০ নম্বরের পরীক্ষার সময় ৪ ঘণ্টা এবং প্রতিটি ১০০ নম্বরের পরীক্ষার সময় ৩ ঘণ্টা। প্রতিটি বিষয়ে পাশ নম্বর ৩০% অর্থাৎ আপনাকে ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় ন্যূনতম ৬০ নম্বর এবং ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় ন্যূনতম ৩০ নম্বর পেতে হবে। এখন কথা হলো, কেউ যদি কোন বিষয়ে ৩০% এর কম পান তাহলে তিনি কি ফেল করবেন? না, তিনি ফেল করবেন না। যে বিষয়ে তিনি ৩০% এর কম নম্বর পাবেন সেই বিষয়ের কোন নম্বর উনার মোট নম্বরের সাথে যোগ হবে না। মনে করুন, কোন পরীক্ষার্থী সাধারণ বিজ্ঞান পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে ২৯ নম্বর পেলেন, তাহলে উনার এই নম্বর বাকি পাঁচটা বিষয়ের মোট নম্বরের সাথে যোগ হবে না। ফলে সাধারণ বিজ্ঞানের এই ২৯ নম্বর বাদেই যদি পরীক্ষার্থী বাকি পাঁচটা বিষয়ে ন্যুনতম ৪৫০ নম্বর পান তাহলে তিনি ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন।
আবেদন করার সময় আপনি যদি শুধু টেকনিক্যাল ক্যাডারে আবেদন করে থাকেন তাহলেও আপনাকে মোট ৯০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। ৯০০ নম্বরের মধ্যে সব বিষয় মিলিয়ে ৪৫০ নম্বর পেলেই আপনি ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন। টেকনিক্যাল ক্যাডারে যে বিষয়গুলোর উপর পরীক্ষা দিতে হবে তা নিম্নরূপ।
১। বাংলা প্রথম পত্র= ১০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৬। অনার্সে পঠিত বিষয়= ২০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৬। অনার্সে পঠিত বিষয়= ২০০ নম্বর
আবেদন করার সময় আপনি যদি জেনারেল ও টেকনিক্যাল উভয় (Both) ক্যাডারে আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনাকে মোট ১১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। বোথ ক্যাডারে যে বিষয়গুলোর উপর পরীক্ষা দিতে হবে তা নিম্নরূপ।
১। বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৬। সাধারণ বিজ্ঞান= ১০০ নম্বর
৭। অনার্সে পঠিত বিষয়= ২০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৬। সাধারণ বিজ্ঞান= ১০০ নম্বর
৭। অনার্সে পঠিত বিষয়= ২০০ নম্বর
এখন কথা হলো, যারা শুধু জেনারেল বা টেকনিক্যাল ক্যাডারের জন্য পরীক্ষা দিবেন, তাঁরা ৯০০ নম্বরের পরীক্ষা দিবেন এবং ৪৫০ নম্বর পেলেই ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন। কিন্তু বোথ ক্যাডারদের তো ১১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে সেক্ষেত্রে তাদের পাস মার্ক কত হবে?
বোথ ক্যাডারের ক্ষেত্রে প্রথমে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর ৯০০ নম্বর বিবেচনায় নেয়া হবে। এই ৯০০ নম্বরের মধ্যে প্রার্থী যদি ৪৫০ পান, তাহলে তিনি জেনারেল ক্যাডারের ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন।
১। বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৬। সাধারণ বিজ্ঞান= ১০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৬। সাধারণ বিজ্ঞান= ১০০ নম্বর
এরপর উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলোর মধ্যে থেকে বাংলা ২য় পত্র এবং সাধারণ বিজ্ঞানের মোট ২০০ নম্বর বাদ দিন। এর পরিবর্তে অনার্সে পঠিত বিষয়ের ২০০ নম্বর যোগ করুন। এবার নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর ৯০০ নম্বরের মধ্যে প্রার্থী যদি ৪৫০ পান, তাহলে তিনি টেকনিক্যাল ক্যাডারের ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন।
১। বাংলা প্রথম পত্র= ১০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৭। অনার্সে পঠিত বিষয়= ২০০ নম্বর
২। ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলী প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী= ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (৫০+৫০)= ১০০ নম্বর
৭। অনার্সে পঠিত বিষয়= ২০০ নম্বর
এভাবে তিনি একই সাথে জেনারেল ক্যাডার এবং টেকনিক্যাল ক্যাডারে ভাইভার জন্য নির্বাচিত হোন তখন আমরা বলি তিনি বোথ ক্যাডারে পাস করেছেন।
ভাইভায় কত নম্বর থাকে?
-----------------------------
বিসিএস পরীক্ষার ভাইভায় ২০০ মার্ক থাকে। ৫০% মার্ক মানে ১০০ মার্ক পেলে আপনি পাস। ভাইভা বোর্ড সাধারণত একজন পিএসসি সদস্য, একজন যুগ্মসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা ও একজন একাডেমিক এক্সপার্ট মোট তিন জন সদস্য নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে। প্রতিদিন এরকম প্রায় ১৪ টা বোর্ড হয়ে থাকে।
----------------------
----------------------
সৈকত তালুকদার
৩৬ তম বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা)
ও
সিনিয়র অফিসার, বিকেবি
-----------------------------
বিসিএস পরীক্ষার ভাইভায় ২০০ মার্ক থাকে। ৫০% মার্ক মানে ১০০ মার্ক পেলে আপনি পাস। ভাইভা বোর্ড সাধারণত একজন পিএসসি সদস্য, একজন যুগ্মসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা ও একজন একাডেমিক এক্সপার্ট মোট তিন জন সদস্য নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে। প্রতিদিন এরকম প্রায় ১৪ টা বোর্ড হয়ে থাকে।
----------------------
----------------------
সৈকত তালুকদার
৩৬ তম বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা)
ও
সিনিয়র অফিসার, বিকেবি
Collected from Bcs our goal
Why you will be Assistant Director In Bangladesh Bank ?
Why you will be Assistant Director In Bangladesh Bank?
কেন আপনি বাংলাদেশ ব্যাংকের এডি হবেন।
অন্যান্য যেকোন সরকারী প্রতিষ্ঠান ও সৎ সরকারী চাকুরীজীবীদের (বিসিএস-এর মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ১ম শ্রেণীর কর্মকর্তাসহ) মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা সর্বাধিক সরকারি সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন। আসলে বাংলাদেশ ব্যাংক কোন ব্যাংক নয়, এটি অন্যান্য সকল ব্যাংকের মত মূলধারার ব্যাংকিং কার্যক্রমের সাথে জড়িত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিনির্ধারণী কর্মকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো এমন সুন্দর নির্বিঘ্ন, চাপমুক্ত ও শান্তিপূর্ণ কর্মপরিবেশ ও তদবির ও লবিং ছাড়া নিয়োগলাভ ও ঠিক সময়ে দ্রুত পদোন্নতির ব্যবস্থা অন্য কোন সরকারী প্রতিষ্ঠানে নেই। # বেতন -ভাতা: একজন সহাকারী পরিচালক তার মূল বেতনের বাইরে প্রতি মাসে মূল সাথে ৬০% হারে বাড়ি ভাড়া, ১,৫০০/- টাকা চিকিৎসা ভাতা, ৪,০০০/- টাকা মধ্যাহ্ন ভোজ ভাতা (প্রতি কর্মদিবসে মধ্যাহ্ন ভোজ ভাতা ২০০/- টাকা, ২০ কর্মদিবস হলে মোট ৪,০০০/- টাকা), ইন্টারনেট বিল ভাতা বাবদ ১,০০০/- টাকা এবং মোবাইল বিল ভাতা বাবদ ৫০০/- টাকা পান। এছাড়া কোন কোন ক্ষেত্রে অফিস টাইমের আগে সকালে ও অফিস টাইম শেষে সন্ধ্যার পর overtime করলে এ বাবদ অতিরিক্ত ভাতা প্রদান করা হয়। Overtime করা সকলের জন্য বাধ্যতামূলক নয়। # অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালকের # মূলবেতন_বেশি : একজন সহকারী পরিচালক মাসিক মূল বেতন (Basic Pay) পান ২২,০০০/- টাকা এবং ১ম শ্রেণীর পদে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ায় মূল বেতনের ৫% হারে একটি বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়ে তা দাড়ায় ২৩,১০০/- টাকা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের সবকটিতে ১ম শ্রেণীর নম্বর পেলে মূল বেতনের সাথে আরো ৪টি বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট (প্রতিটি ইনক্রিমেন্ট মূল বেতনের ৫% হারে) বেশি পান বা যোগ হয়। সহকারী পরিচালক পদে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা Bangladesh Bank Training Academy (BBTA)-তে ০৬ মাস মেয়াদী একটা Foundation Training বা বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ পান; এই প্রশিক্ষণে ৮০% নম্বর পেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার মূল বেতনের সাথে আরো একটি অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়। ক্লাসে ও পরীক্ষায় খুব একটা অমনোযোগী না হলে প্রায় সকলেই এই ইনক্রিমেন্ট পান। আবার ব্যাংকিং ডিপ্লোমা ১ম ও ২য় পর্ব (JAIBB & DAIBB) পরীক্ষায় কোন কর্মকর্তা কৃতকার্য হলে প্রতিটির জন্য তার মূল বেতনের সাথে আরো ০১টি করে ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়। বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ কর্মসূচীতে প্রতি ব্যাচে ৬০ জন করে প্রশিক্ষণ পান এবং তাদের থাকা, খাওয়ার ব্যবস্থা BBTA-তে করা হয়। প্রশিক্ষণকালে তারা পকেট খরচ, বেতন ও ভাতাদি প্রাপ্ত হন। প্রশিক্ষণ শেষে কর্মকর্তারা ব্যাংকের খরচে ১৫ দিন বিদেশ ভ্রমণে যান এবং বিদেশ ভ্রমণ বাবদ প্রায় ১,১০,০০০/- টাকা পান। ০১ বছর শিক্ষানবিশকাল অতিক্রান্ত হলে সকলের চাকুরী স্থায়ী হয় এবং সকলের মূল বেতনের সাথে অতিরিক্ত ০১টি বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়। # বোনাস : একজন সহকারী পরিচালক রোযা ও কোরবানীর ঈদের প্রতিটিতে মূল বেতনের ১০০% হারে ঈদ বোনাস পান। # ইনসেনটিভ_বোনাস : জুলাই মাস শেষে আগের অর্থবছরে কি পরিমাণ ব্যাংক লাভ করেছে তা বিবেচনায় মূল বেতনের ১০০% হারে কমবেশি ৫-৬টা Annual Profit Bonus (Incentive Bonus) প্রাপ্ত হন।
# ঋণ_প্রাপ্তি : চাকুরীর মেয়াদ ০৩ বছর পূর্ণ হলে গৃহনির্মাণ বাবদ বার্ষিক ৫% হারে সুদে ৮০ লাখ টাকা ঋণ পাবেন এবং চাকুরীর মেয়াদ ০৫ বছর পূর্ণ হলে গাড়ি ক্রয় বাবদ আরো ২০ লাখ টাকা পাবেন। বর্তমানে সরকারী চাকুরীজীবীদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি পাওয়ায় গৃহনির্মাণ ও গাড়ি ক্রয় বাবদ ঋণের পরিমাণ আরো ৫০% বৃদ্ধি পেতে পারে। # ছুটি_সুবিধা : সকল কর্মকর্তা Casual Leave বাবদ বছরে ২০ দিন ছুটি পান। এছাড়া Ordinary Leave সুবিধা আছে। প্রতি ১১ কর্মদিবসের জন্য একজন কর্মকর্তা ১ দিন Ordinary Leave জমা হয়। চাকুরী জীবনে প্রতি ০৩ বছরান্তে একজন কর্মকর্তা Recreation Leave বাবদ ১৫ দিন ছুটি পান। ছুটির সময় সকল বেতন-ভাতা পান এবং মূল বেতনের ১৫০% হারে ভ্রমণ বাবদ ভাতা পান।
# চিকিৎসা_সুবিধা : কোন কর্মকর্তা উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিস ও অন্যান্য রোগে ভুগলে কিংবা তার কোন বড় ধরনের অপারেশন হলে বা স্ত্রী হাসপাতালে/
ক্লিনিকে সন্তান প্রসব করলে এ বাবদ যাবতীয় খরচ ব্যঅংক পুনর্ভরন করে থাকে।
# Cooperatives: বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য প্রায় প্রতিটি অফিসে Cooperatives সুবিধা আছে। Cooperatives-এর সদস্য হলে সেখান তেকে স্বল্প সুদে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা ঋণ নেওয়া যায়। এছাড়া Cooperatives-এর শেয়ার কিনলে বছরান্তে প্রায় ৪০% হারে Dividend দেয় এবং এটা খুবই লাভজনক। যেমন কউ বাংলাদেশ ব্যাংক, প্রদান কার্যালয়ের Cooperatives—এর সদস্য হলে এবং তার ৪০,০০০/- মূল্যের শেয়ার থাকলে তিনি বছরান্তে ১৬,০০০/- টাকা Dividend পাবেন। # Pension_Gratuit
y_GPF (General Provident Fund): অন্যান্য সরকারি চাকুরীর মতো বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণকালে পেনশন, গ্রাচুইটি এবং ষাধারণ ভবিষ্য তহবিল খাতে অনেক টাকা পান।
# পদোন্নতি_সুবিধা : বাংলাদেশ ব্যাংকে পদেন্নতির ক্ষেত্রে কোন তদবির, ঘুষ বা স্বজনপ্রীতির সুযোগ নেই। পদোন্নতি ব্যবস্থা পুরোপুরি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ। একজন সহকারী পরিচালক ৩ থেকে সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে Deputy Director পদে পদোন্নতি পান। এর ৪-৭ বছরের মাতায় Joint Director পদে পদোন্নতি পান। এর ৭-৮ বছরের মাথায় Deputy General Manager (DGM) পদে পদোন্নতি পান। চাকুরী জীবনের শুরু থেকে ২৩-২৭ বছরের মাথায় General Manager (GM) পদে পদোন্নতি পাওয়া যায়। # বিশেষ_সুবিধা : কোন সহকারী পরিচালক যদি বিসিএস যেকোন ক্যাডারে বা অন্য সরকারী চাকুরী পান এবং সেখানে যোগদানে ইচ্ছুক থাকেন সেক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ০১ বছর ছুটি নিতে পারবেন। ঐ কর্মকর্তা যদি তার নতুন কর্ম-প্রতিষ্ঠান
ে চাকুরী নিয়ে অসন্তুষ্টিতে থাকেন বা ভাল না লাগে তাহলে তিনি ০১ বছরের মধ্যে যেকোন সময় বাংলাদেশ ব্যঅংকে পুনরায় যোগদান করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে তার জ্যেষ্ঠতার লংঘন হবে না এবং তার অন্যান্য সহকর্মীর মতো যথাসময়ে পদোন্নতি পাবেন।
Why you will be Assistant Director In Bangladesh Bank
কেন আপনি বাংলাদেশ ব্যাংকের এডি হবেন।
অন্যান্য যেকোন সরকারী প্রতিষ্ঠান ও সৎ সরকারী চাকুরীজীবীদের (বিসিএস-এর মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ১ম শ্রেণীর কর্মকর্তাসহ) মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা সর্বাধিক সরকারি সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন। আসলে বাংলাদেশ ব্যাংক কোন ব্যাংক নয়, এটি অন্যান্য সকল ব্যাংকের মত মূলধারার ব্যাংকিং কার্যক্রমের সাথে জড়িত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিনির্ধারণী কর্মকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো এমন সুন্দর নির্বিঘ্ন, চাপমুক্ত ও শান্তিপূর্ণ কর্মপরিবেশ ও তদবির ও লবিং ছাড়া নিয়োগলাভ ও ঠিক সময়ে দ্রুত পদোন্নতির ব্যবস্থা অন্য কোন সরকারী প্রতিষ্ঠানে নেই। # বেতন -ভাতা: একজন সহাকারী পরিচালক তার মূল বেতনের বাইরে প্রতি মাসে মূল সাথে ৬০% হারে বাড়ি ভাড়া, ১,৫০০/- টাকা চিকিৎসা ভাতা, ৪,০০০/- টাকা মধ্যাহ্ন ভোজ ভাতা (প্রতি কর্মদিবসে মধ্যাহ্ন ভোজ ভাতা ২০০/- টাকা, ২০ কর্মদিবস হলে মোট ৪,০০০/- টাকা), ইন্টারনেট বিল ভাতা বাবদ ১,০০০/- টাকা এবং মোবাইল বিল ভাতা বাবদ ৫০০/- টাকা পান। এছাড়া কোন কোন ক্ষেত্রে অফিস টাইমের আগে সকালে ও অফিস টাইম শেষে সন্ধ্যার পর overtime করলে এ বাবদ অতিরিক্ত ভাতা প্রদান করা হয়। Overtime করা সকলের জন্য বাধ্যতামূলক নয়। # অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালকের # মূলবেতন_বেশি : একজন সহকারী পরিচালক মাসিক মূল বেতন (Basic Pay) পান ২২,০০০/- টাকা এবং ১ম শ্রেণীর পদে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ায় মূল বেতনের ৫% হারে একটি বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়ে তা দাড়ায় ২৩,১০০/- টাকা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের সবকটিতে ১ম শ্রেণীর নম্বর পেলে মূল বেতনের সাথে আরো ৪টি বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট (প্রতিটি ইনক্রিমেন্ট মূল বেতনের ৫% হারে) বেশি পান বা যোগ হয়। সহকারী পরিচালক পদে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা Bangladesh Bank Training Academy (BBTA)-তে ০৬ মাস মেয়াদী একটা Foundation Training বা বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ পান; এই প্রশিক্ষণে ৮০% নম্বর পেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার মূল বেতনের সাথে আরো একটি অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়। ক্লাসে ও পরীক্ষায় খুব একটা অমনোযোগী না হলে প্রায় সকলেই এই ইনক্রিমেন্ট পান। আবার ব্যাংকিং ডিপ্লোমা ১ম ও ২য় পর্ব (JAIBB & DAIBB) পরীক্ষায় কোন কর্মকর্তা কৃতকার্য হলে প্রতিটির জন্য তার মূল বেতনের সাথে আরো ০১টি করে ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়। বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ কর্মসূচীতে প্রতি ব্যাচে ৬০ জন করে প্রশিক্ষণ পান এবং তাদের থাকা, খাওয়ার ব্যবস্থা BBTA-তে করা হয়। প্রশিক্ষণকালে তারা পকেট খরচ, বেতন ও ভাতাদি প্রাপ্ত হন। প্রশিক্ষণ শেষে কর্মকর্তারা ব্যাংকের খরচে ১৫ দিন বিদেশ ভ্রমণে যান এবং বিদেশ ভ্রমণ বাবদ প্রায় ১,১০,০০০/- টাকা পান। ০১ বছর শিক্ষানবিশকাল অতিক্রান্ত হলে সকলের চাকুরী স্থায়ী হয় এবং সকলের মূল বেতনের সাথে অতিরিক্ত ০১টি বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়। # বোনাস : একজন সহকারী পরিচালক রোযা ও কোরবানীর ঈদের প্রতিটিতে মূল বেতনের ১০০% হারে ঈদ বোনাস পান। # ইনসেনটিভ_বোনাস : জুলাই মাস শেষে আগের অর্থবছরে কি পরিমাণ ব্যাংক লাভ করেছে তা বিবেচনায় মূল বেতনের ১০০% হারে কমবেশি ৫-৬টা Annual Profit Bonus (Incentive Bonus) প্রাপ্ত হন।
# ঋণ_প্রাপ্তি : চাকুরীর মেয়াদ ০৩ বছর পূর্ণ হলে গৃহনির্মাণ বাবদ বার্ষিক ৫% হারে সুদে ৮০ লাখ টাকা ঋণ পাবেন এবং চাকুরীর মেয়াদ ০৫ বছর পূর্ণ হলে গাড়ি ক্রয় বাবদ আরো ২০ লাখ টাকা পাবেন। বর্তমানে সরকারী চাকুরীজীবীদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি পাওয়ায় গৃহনির্মাণ ও গাড়ি ক্রয় বাবদ ঋণের পরিমাণ আরো ৫০% বৃদ্ধি পেতে পারে। # ছুটি_সুবিধা : সকল কর্মকর্তা Casual Leave বাবদ বছরে ২০ দিন ছুটি পান। এছাড়া Ordinary Leave সুবিধা আছে। প্রতি ১১ কর্মদিবসের জন্য একজন কর্মকর্তা ১ দিন Ordinary Leave জমা হয়। চাকুরী জীবনে প্রতি ০৩ বছরান্তে একজন কর্মকর্তা Recreation Leave বাবদ ১৫ দিন ছুটি পান। ছুটির সময় সকল বেতন-ভাতা পান এবং মূল বেতনের ১৫০% হারে ভ্রমণ বাবদ ভাতা পান।
# চিকিৎসা_সুবিধা : কোন কর্মকর্তা উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিস ও অন্যান্য রোগে ভুগলে কিংবা তার কোন বড় ধরনের অপারেশন হলে বা স্ত্রী হাসপাতালে/
ক্লিনিকে সন্তান প্রসব করলে এ বাবদ যাবতীয় খরচ ব্যঅংক পুনর্ভরন করে থাকে।
# Cooperatives: বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য প্রায় প্রতিটি অফিসে Cooperatives সুবিধা আছে। Cooperatives-এর সদস্য হলে সেখান তেকে স্বল্প সুদে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা ঋণ নেওয়া যায়। এছাড়া Cooperatives-এর শেয়ার কিনলে বছরান্তে প্রায় ৪০% হারে Dividend দেয় এবং এটা খুবই লাভজনক। যেমন কউ বাংলাদেশ ব্যাংক, প্রদান কার্যালয়ের Cooperatives—এর সদস্য হলে এবং তার ৪০,০০০/- মূল্যের শেয়ার থাকলে তিনি বছরান্তে ১৬,০০০/- টাকা Dividend পাবেন। # Pension_Gratuit
y_GPF (General Provident Fund): অন্যান্য সরকারি চাকুরীর মতো বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণকালে পেনশন, গ্রাচুইটি এবং ষাধারণ ভবিষ্য তহবিল খাতে অনেক টাকা পান।
# পদোন্নতি_সুবিধা : বাংলাদেশ ব্যাংকে পদেন্নতির ক্ষেত্রে কোন তদবির, ঘুষ বা স্বজনপ্রীতির সুযোগ নেই। পদোন্নতি ব্যবস্থা পুরোপুরি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ। একজন সহকারী পরিচালক ৩ থেকে সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে Deputy Director পদে পদোন্নতি পান। এর ৪-৭ বছরের মাতায় Joint Director পদে পদোন্নতি পান। এর ৭-৮ বছরের মাথায় Deputy General Manager (DGM) পদে পদোন্নতি পান। চাকুরী জীবনের শুরু থেকে ২৩-২৭ বছরের মাথায় General Manager (GM) পদে পদোন্নতি পাওয়া যায়। # বিশেষ_সুবিধা : কোন সহকারী পরিচালক যদি বিসিএস যেকোন ক্যাডারে বা অন্য সরকারী চাকুরী পান এবং সেখানে যোগদানে ইচ্ছুক থাকেন সেক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ০১ বছর ছুটি নিতে পারবেন। ঐ কর্মকর্তা যদি তার নতুন কর্ম-প্রতিষ্ঠান
ে চাকুরী নিয়ে অসন্তুষ্টিতে থাকেন বা ভাল না লাগে তাহলে তিনি ০১ বছরের মধ্যে যেকোন সময় বাংলাদেশ ব্যঅংকে পুনরায় যোগদান করতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে তার জ্যেষ্ঠতার লংঘন হবে না এবং তার অন্যান্য সহকর্মীর মতো যথাসময়ে পদোন্নতি পাবেন।
Why you will be Assistant Director In Bangladesh Bank
Bcs Preliminary Preparation
মোঃ আব্দুল হাই
সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
(৩৭ তম বিসিএস)
৪০তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা একেবারেই সন্নিকটে। আর মাত্র কয়েক দিন সময় আছে। এই স্বল্প সময়ে আপনাকে কিভাবে জ্বালাই করবেন?
এখন রিভিশনের সময়। প্রথমে বিগত বিসিএসের প্রশ্নগুলো আরেকবার রিভিশন দিতে হবে। এরপর এতোদিন আপনি যা যা পড়েছেন সেইগুলোকে রিভিশন দিতে থাকুন। রিভিশন দেয়ার ক্ষেত্রে যেই প্রশ্নগুলো দেখলেই আপনি পারবেন সেগুলোকে কম গুরুত্ব দিন। যেই প্রশ্নগুলো না দেখলে আপনার স্মরণে থাকার সম্ভাবনা কম সেগুলোকে ফোকাস করুন। নতুন কোন টপিকস পড়ার দরকার নেই। বিষয়ভিত্তিক ভাবে রিভিশন দিতে থাকুন।
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগ ভালোভাবে আরেকবার দেখুন। আধুনিক যুগের নির্বাচিত ৯ জন লেখককে ভালোভাবে পড়ুন। এর বাইরে কিছু লেখককে অল্প করে দেখে রাখুন। বাংলা ব্যাকরণের জন্য ভাষা, ধ্বনি ও বর্ণ, ণত্ব ও ষত্ব বিধান, সন্ধি, সমাস, প্রকৃতি, প্রত্যয়, উপসর্গ, বানান শুদ্ধি, বাগধারা, বাক্য সংকোচন ইত্যাদি টপিকস গুলো আরেকবার রিভিশন দিন। সর্বোপরি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালো করে দেখে নিন।
ইংরেজি Grammar অংশ থেকে ২০ টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে Subject-Verb-Agreement, Phrase, Clause, Verb, Preposition, Voice, Pronunciation, Synonyms, Antonyms,Correction ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ। এই অংশগুলো একবার করে দেখে যান। Grammar অংশের প্রশ্ন কম পুনরাবৃত্তি হয়। কিন্তু তারপরেও বিগত বিসিএসের প্রশ্নগুলো দেখবেন। পরীক্ষার হলে English Grammar অংশ একটু চিন্তা করে উত্তর করবেন। কারন খুব সহজ প্রশ্ন হলেও ভিতরে কিছু Tricks থাকে। এবার আসি ইংরেজি সাহিত্যে। প্রিলিমিনারীতে উত্তীর্ণ হতে গেলে ইংরেজি সাহিত্য আপনার অনেক সহায়ক হবে। এখান থেকে ১৫ টি প্রশ্ন থাকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রশ্ন কমন আসে। প্রথমে ইংরেজি সাহিত্যের যুগবিভাগ ভালো করে মুখস্থ করতে হবে। এরপর কিছু লেখককে খুব ভালো করে মুখস্ত করতে হবে। যেমন- William Shakespeare, Fransis Bacon, Jhon Milton, William Wordsworth, S. T. Coleridge, Jhon Keats, P.B. Shelly, Alfred Tennyson, Charles Dickens, G.B. Shaw, Earnest Millar Hemingway ইত্যাদি। বগত বছরের প্রশ্নগুলো অবশ্যই দেখে যাবেন। পরীক্ষার আগের রাত এবং সকালে অবশ্যই ইংরেজি সাহিত্য পড়বেন। নতুবা পরীক্ষার হলে এই অংশের প্রশ্ন ভুল করার সম্ভাবনা আছে।
গনিত থেকে ১৫ টি প্রশ্ন থাকবে। প্রিলিমিনারি পাশ করার জন্য গনিত অংশ অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। প্রকৌশল, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীগন গনিত অংশে ভালো করে। কিন্তু আপনাকে হাল ছেড়ে দিলে হবে না। মান নির্ণয়, উৎপাদক, সমাধান, সূচক, লগারিদম, ধারা, বিন্যাস ও সমাবেশ, সম্ভাব্যতা, শতকরা হিসাব, সুদকষা, গড়, অনুপাত, রেখা, কোন, ত্রিভূজ, চতুর্ভূজ, বৃত্ত, ত্রিকোণমিতির প্রাথমিক অংশ, পরিমিতি ইত্যাদি অংশ আরেকবার ভালো করে দেখুন। যারা গনিত অংশে কিছুটা দুর্বল তারা পরীক্ষায় শেষের দিকে গনিত উত্তর করুন। কারণ প্রথমে উত্তর করতে গিয়ে মাথা গরম হয়ে গেলে অন্যান্য অংশে এর প্রভাব পড়তে পারে।
মানসিক দক্ষতায় ১৫ নম্বর। এখানকার ৭/৮ টি প্রশ্ন গনিতের প্রশ্ন। গনিতের প্রস্তুতি ভালো হলে এই প্রশ্নগুলো আপনি ভালো করবেন। বাকি প্রশ্নগুলো বাংলা বানান, ইংরেজি বানান, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, সম্পর্ক নির্ণয়, দর্পন প্রতিবিম্ব, ঘড়ির সময়, জন্মতারিখ ও বয়স গণনা ইত্যাদি বিষয় থেকে। এই বিষয়গুলো আরেকবার ভালো করে দেখে নিন। বিগত বিসিএসের প্রশ্নগুলো দেখুন। কিছু কিছু প্রশ্ন রিপিট হয়। প্রিলি পাশ করার জন্য মানসিক দক্ষতায় ভালো করার বিকল্প নেই।
বিজ্ঞান অংশ থেকে ১৫ নম্বর। ভৌত বিজ্ঞান ৫, জীববিজ্ঞান ৫ এবং আধুনিক বিজ্ঞান থেকে ৫। সিলেবাস অনুযায়ী টপিকসগুলো রিভিশন দিন। নবম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বই যারা পড়েছেন তা পুনরায় একবার দেখুন। বিগত বিসিএসের প্রশ্ন অবশ্যই অবশ্যই রিভিশন দিন। বিজ্ঞান অংশে অনেক প্রশ্ন (৫/৬ টি) পুনরাবৃত্তি হয়। বিজ্ঞান অংশ থেকে অবশ্যই ভালো নম্বর পেতে হবে।
কম্পিউটার অংশ থেকে ১৫ নম্বর। সিলেবাসের টপিকগুলো আরেকবার ভালোভাবে দেখুন। কম্পিউটার পেরিফেরালস, সফটওয়ার, হার্ডওয়ার, কম্পিউটার জেনারেশন, দ্বিমিক ও দশমিক, ইন্টারনেট, সোশাল মিডিয়া, মোবাইল জেনারেশন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়গুলো আরেকবার রিভিশন দিন। বিগত বছরের প্রশ্নগুলো দেখতে ভুলবেন না।
Bcs Preliminary Preparation
বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে ৩০ নম্বর। বিষয়ভিত্তিক সিলেবাস হিসেবে এটি সবচেয়ে বড় সিলেবাস। গুরুত্বপূর্ণ টপিকসগুলো আরেকবার রিভিশন দিন। বিশেষ করে বাংলাদেশের ইতিহাস (১৯৪৭ থেকে ১৯৭১), মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস খুটিনাটি সহ, সংবিধান (সংশোধনী সহ), বাংলাদেশের ভৌগোলিক পরিচিতি (মানচিত্র নিয়ে বাংলাদেশের বেসিক তথ্যগুলো), নদী, পাহাড়, দ্বীপ, হাওর, বিল, চর, ঝর্ণা, বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ, খনিজ সম্পদ, কৃষিজ সম্পদ, বনজ সম্পদ, মৎস্য সম্পদ, পশু সম্পদ, সুন্দরবন, বিভিন্ন স্থাপনা, স্মৃতিস্তম্ভ, বাংলাদেশের আইন কানুন, খেলাধুলা, বিভিন্ন জাতীয় পুরস্কার, সাম্প্রতিক আলোচিত ইস্যু ইত্যাদি বিষইয়গুলো পুনরায় রিভিশন দিন। বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সলভ করতে ভুলবেন না।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ২০ নম্বর। নম্বরের তুলনায় এই অংশের সিলেবাস বেশ বড়। পুরো বিশ্ব এর সিলেবাস। কিন্তু গাবরানো যাবে না। টপিকস দেখে রিভিশন দিন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, স্নায়ুযুদ্ধ, পৃথিবীর মানচিত্র, উল্লেখযোগ্য স্থান, প্রণালী, সাগর, মহাসাগর, বিশ্ব রাজনীতি, আন্তর্জাতিক সংগঠনসমূহ (জাতিসংঘ সহ অন্যান্য সংগঠন), বিভিন্ন আঞ্চলিক সংগঠন (OIC, SAARC, OPEC, APEC, ASEAN, NATO, EU ইত্যাদি), বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কার, কূটনৈতিক বিষয়, বিভিন্ন কূটনৈতিক টার্ম, বর্তমান বিশ্বের আলোচিত ঘটনা সমূহ ভালো ভাবে দেখুন। বিগত বিসিএসের প্রশ্নগুলো আরেকবার রিভিশন দিন।
ভূগোল ও পরিবেশ অংশে ১০ নম্বর। এটি তুলনামূলক সহজ। এই অংশের অনেক কিছুই বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির মানচিত্রের সাথে সম্পর্কিত। টপিকস দেখে রিভিশন দিন। দূর্যোগ অংশটি আলাদাভাবে দেখুন। বিগত বছরের প্রশ্নগুলো দেখুন।
Bcs Preliminary Preparation
নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন অংশ থেকে ১০ টি প্রশ্ন আসে। পড়ার খুব বেশি কিছু নেই। ৪/৫ টি প্রশ্ন এমনিতেই উত্তর দেয়া যায়। বাকি প্রশ্নগুলোর উত্তর কনফিউজিং। প্রায় সবগুলো অপশনকেই সঠিক উত্তর মনে হয়। এই প্রশ্নগুলো উত্তর দেয়া থেকে বিরত থাকুন। বিগত ৫ বিসিএসের প্রশ্নগুলো দেখতে পারেন।
সর্বোপরি বিসিএস প্রিলিমিনারী পরীক্ষায় টাইম ম্যানেজমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে অবশ্যই ২ ঘন্টায় ২০০ প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। এজন্য টার্গেট নিবেন ১ ঘন্টা ৪৫ মিনিটে শেষ করবেন। ১৫ মিনিট হাতে রাখবেন। এজন্য কিছু মডেল টেস্ট দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করুন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষা সবাই ভালো দিবেন এই আশা রেখেই শেষ করছি
সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
(৩৭ তম বিসিএস)
এখন রিভিশনের সময়। প্রথমে বিগত বিসিএসের প্রশ্নগুলো আরেকবার রিভিশন দিতে হবে। এরপর এতোদিন আপনি যা যা পড়েছেন সেইগুলোকে রিভিশন দিতে থাকুন। রিভিশন দেয়ার ক্ষেত্রে যেই প্রশ্নগুলো দেখলেই আপনি পারবেন সেগুলোকে কম গুরুত্ব দিন। যেই প্রশ্নগুলো না দেখলে আপনার স্মরণে থাকার সম্ভাবনা কম সেগুলোকে ফোকাস করুন। নতুন কোন টপিকস পড়ার দরকার নেই। বিষয়ভিত্তিক ভাবে রিভিশন দিতে থাকুন।
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগ ভালোভাবে আরেকবার দেখুন। আধুনিক যুগের নির্বাচিত ৯ জন লেখককে ভালোভাবে পড়ুন। এর বাইরে কিছু লেখককে অল্প করে দেখে রাখুন। বাংলা ব্যাকরণের জন্য ভাষা, ধ্বনি ও বর্ণ, ণত্ব ও ষত্ব বিধান, সন্ধি, সমাস, প্রকৃতি, প্রত্যয়, উপসর্গ, বানান শুদ্ধি, বাগধারা, বাক্য সংকোচন ইত্যাদি টপিকস গুলো আরেকবার রিভিশন দিন। সর্বোপরি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালো করে দেখে নিন।
ইংরেজি Grammar অংশ থেকে ২০ টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে Subject-Verb-Agreement, Phrase, Clause, Verb, Preposition, Voice, Pronunciation, Synonyms, Antonyms,Correction ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ। এই অংশগুলো একবার করে দেখে যান। Grammar অংশের প্রশ্ন কম পুনরাবৃত্তি হয়। কিন্তু তারপরেও বিগত বিসিএসের প্রশ্নগুলো দেখবেন। পরীক্ষার হলে English Grammar অংশ একটু চিন্তা করে উত্তর করবেন। কারন খুব সহজ প্রশ্ন হলেও ভিতরে কিছু Tricks থাকে। এবার আসি ইংরেজি সাহিত্যে। প্রিলিমিনারীতে উত্তীর্ণ হতে গেলে ইংরেজি সাহিত্য আপনার অনেক সহায়ক হবে। এখান থেকে ১৫ টি প্রশ্ন থাকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রশ্ন কমন আসে। প্রথমে ইংরেজি সাহিত্যের যুগবিভাগ ভালো করে মুখস্থ করতে হবে। এরপর কিছু লেখককে খুব ভালো করে মুখস্ত করতে হবে। যেমন- William Shakespeare, Fransis Bacon, Jhon Milton, William Wordsworth, S. T. Coleridge, Jhon Keats, P.B. Shelly, Alfred Tennyson, Charles Dickens, G.B. Shaw, Earnest Millar Hemingway ইত্যাদি। বগত বছরের প্রশ্নগুলো অবশ্যই দেখে যাবেন। পরীক্ষার আগের রাত এবং সকালে অবশ্যই ইংরেজি সাহিত্য পড়বেন। নতুবা পরীক্ষার হলে এই অংশের প্রশ্ন ভুল করার সম্ভাবনা আছে।
গনিত থেকে ১৫ টি প্রশ্ন থাকবে। প্রিলিমিনারি পাশ করার জন্য গনিত অংশ অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। প্রকৌশল, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীগন গনিত অংশে ভালো করে। কিন্তু আপনাকে হাল ছেড়ে দিলে হবে না। মান নির্ণয়, উৎপাদক, সমাধান, সূচক, লগারিদম, ধারা, বিন্যাস ও সমাবেশ, সম্ভাব্যতা, শতকরা হিসাব, সুদকষা, গড়, অনুপাত, রেখা, কোন, ত্রিভূজ, চতুর্ভূজ, বৃত্ত, ত্রিকোণমিতির প্রাথমিক অংশ, পরিমিতি ইত্যাদি অংশ আরেকবার ভালো করে দেখুন। যারা গনিত অংশে কিছুটা দুর্বল তারা পরীক্ষায় শেষের দিকে গনিত উত্তর করুন। কারণ প্রথমে উত্তর করতে গিয়ে মাথা গরম হয়ে গেলে অন্যান্য অংশে এর প্রভাব পড়তে পারে।
মানসিক দক্ষতায় ১৫ নম্বর। এখানকার ৭/৮ টি প্রশ্ন গনিতের প্রশ্ন। গনিতের প্রস্তুতি ভালো হলে এই প্রশ্নগুলো আপনি ভালো করবেন। বাকি প্রশ্নগুলো বাংলা বানান, ইংরেজি বানান, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, সম্পর্ক নির্ণয়, দর্পন প্রতিবিম্ব, ঘড়ির সময়, জন্মতারিখ ও বয়স গণনা ইত্যাদি বিষয় থেকে। এই বিষয়গুলো আরেকবার ভালো করে দেখে নিন। বিগত বিসিএসের প্রশ্নগুলো দেখুন। কিছু কিছু প্রশ্ন রিপিট হয়। প্রিলি পাশ করার জন্য মানসিক দক্ষতায় ভালো করার বিকল্প নেই।
বিজ্ঞান অংশ থেকে ১৫ নম্বর। ভৌত বিজ্ঞান ৫, জীববিজ্ঞান ৫ এবং আধুনিক বিজ্ঞান থেকে ৫। সিলেবাস অনুযায়ী টপিকসগুলো রিভিশন দিন। নবম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বই যারা পড়েছেন তা পুনরায় একবার দেখুন। বিগত বিসিএসের প্রশ্ন অবশ্যই অবশ্যই রিভিশন দিন। বিজ্ঞান অংশে অনেক প্রশ্ন (৫/৬ টি) পুনরাবৃত্তি হয়। বিজ্ঞান অংশ থেকে অবশ্যই ভালো নম্বর পেতে হবে।
কম্পিউটার অংশ থেকে ১৫ নম্বর। সিলেবাসের টপিকগুলো আরেকবার ভালোভাবে দেখুন। কম্পিউটার পেরিফেরালস, সফটওয়ার, হার্ডওয়ার, কম্পিউটার জেনারেশন, দ্বিমিক ও দশমিক, ইন্টারনেট, সোশাল মিডিয়া, মোবাইল জেনারেশন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়গুলো আরেকবার রিভিশন দিন। বিগত বছরের প্রশ্নগুলো দেখতে ভুলবেন না।
বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে ৩০ নম্বর। বিষয়ভিত্তিক সিলেবাস হিসেবে এটি সবচেয়ে বড় সিলেবাস। গুরুত্বপূর্ণ টপিকসগুলো আরেকবার রিভিশন দিন। বিশেষ করে বাংলাদেশের ইতিহাস (১৯৪৭ থেকে ১৯৭১), মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস খুটিনাটি সহ, সংবিধান (সংশোধনী সহ), বাংলাদেশের ভৌগোলিক পরিচিতি (মানচিত্র নিয়ে বাংলাদেশের বেসিক তথ্যগুলো), নদী, পাহাড়, দ্বীপ, হাওর, বিল, চর, ঝর্ণা, বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ, খনিজ সম্পদ, কৃষিজ সম্পদ, বনজ সম্পদ, মৎস্য সম্পদ, পশু সম্পদ, সুন্দরবন, বিভিন্ন স্থাপনা, স্মৃতিস্তম্ভ, বাংলাদেশের আইন কানুন, খেলাধুলা, বিভিন্ন জাতীয় পুরস্কার, সাম্প্রতিক আলোচিত ইস্যু ইত্যাদি বিষইয়গুলো পুনরায় রিভিশন দিন। বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সলভ করতে ভুলবেন না।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ২০ নম্বর। নম্বরের তুলনায় এই অংশের সিলেবাস বেশ বড়। পুরো বিশ্ব এর সিলেবাস। কিন্তু গাবরানো যাবে না। টপিকস দেখে রিভিশন দিন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, স্নায়ুযুদ্ধ, পৃথিবীর মানচিত্র, উল্লেখযোগ্য স্থান, প্রণালী, সাগর, মহাসাগর, বিশ্ব রাজনীতি, আন্তর্জাতিক সংগঠনসমূহ (জাতিসংঘ সহ অন্যান্য সংগঠন), বিভিন্ন আঞ্চলিক সংগঠন (OIC, SAARC, OPEC, APEC, ASEAN, NATO, EU ইত্যাদি), বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কার, কূটনৈতিক বিষয়, বিভিন্ন কূটনৈতিক টার্ম, বর্তমান বিশ্বের আলোচিত ঘটনা সমূহ ভালো ভাবে দেখুন। বিগত বিসিএসের প্রশ্নগুলো আরেকবার রিভিশন দিন।
ভূগোল ও পরিবেশ অংশে ১০ নম্বর। এটি তুলনামূলক সহজ। এই অংশের অনেক কিছুই বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির মানচিত্রের সাথে সম্পর্কিত। টপিকস দেখে রিভিশন দিন। দূর্যোগ অংশটি আলাদাভাবে দেখুন। বিগত বছরের প্রশ্নগুলো দেখুন।
নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন অংশ থেকে ১০ টি প্রশ্ন আসে। পড়ার খুব বেশি কিছু নেই। ৪/৫ টি প্রশ্ন এমনিতেই উত্তর দেয়া যায়। বাকি প্রশ্নগুলোর উত্তর কনফিউজিং। প্রায় সবগুলো অপশনকেই সঠিক উত্তর মনে হয়। এই প্রশ্নগুলো উত্তর দেয়া থেকে বিরত থাকুন। বিগত ৫ বিসিএসের প্রশ্নগুলো দেখতে পারেন।
Irritation of Unemployment Story In Bangladesh
Irritation of Unemployment
বেকারত্বের জ্বালা
------------------------
------------------------
আমরা চাই বা না চাই একাডেমিক পড়ালেখা শেষ হওয়ার পর মুহূর্ত থেকেই সমাজ আমাদের তিন অক্ষরের নতুন একটা পরিচয় দেয়। যার নাম বেকার। যারা কোনদিন বেকার থাকেন নাই তাঁরা বুঝবেন না বেকার থাকার কী জ্বালা!
------------------------
------------------------
আমরা চাই বা না চাই একাডেমিক পড়ালেখা শেষ হওয়ার পর মুহূর্ত থেকেই সমাজ আমাদের তিন অক্ষরের নতুন একটা পরিচয় দেয়। যার নাম বেকার। যারা কোনদিন বেকার থাকেন নাই তাঁরা বুঝবেন না বেকার থাকার কী জ্বালা!
বেকারদের সাথে পাড়া-প্রতিবেশী ও আত্মীয়-স্বজনের আচরণ দেখে মনে হয় বেকাররা মানুষ নয়, তাঁরা শুধুই বেকার। তেরো-চৌদ্দ বছরের ছেলেদের নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ছুটি গল্পে বলেছিলেন, তেরো-চৌদ্দ বছরের ছেলের মতো পৃথিবীতে এমন বালাই আর নাই। শোভাও নাই, কোন কাজেও লাগে না। স্নেহও উদ্রেক করে না, তাহার সঙ্গসুখও বিশেষ প্রার্থনীয় নহে। বেকারদের ক্ষেত্রে কথাটা হাড়ে হাড়ে প্রযোজ্য।
পাশের বাসার আন্টিরা বেকারদের অপমান করতে সবচাইতে বেশি পারদর্শী। মা কে এসে বলবে ভাবী, আমার চাচাতো ভাইয়ের মামাতো ভাইয়ের মেয়ের ছেলেটা বিসিএস ক্যাডার হলো, খালাতো ভাইয়ের ফুপাতো বোনের ছেলের মেয়েটা ব্যাংকে যোগদান করলো, আপনার ছেলের কী অবস্থা?
পাশের রুম থেকে কথাগুলো শুনে শুধু বলতে ইচ্ছা করে, আপনার আত্মীয়-স্বজন এতো এতো ব্রিলিয়ান্ট, আর আপনি এতো এতো মুর্খ কেন? কিন্তু কিছুই বলা হয় না। সবাইকে সবকিছু বলে বুঝানো যায় না। কাজের মাধ্যমে দেখিয়ে দিতে হয়। মুখে বলে প্রতিশোধ নেওয়ার চাইতে কাজের মাধ্যমে প্রতিশোধ নেওয়া যায় অনেক বেশি।
যাদেরকে খুব কাছের বন্ধু ভাবতেন, সুখ-দুঃখের সাথী ভাবতেন, চাকরি পাওয়ার পর সেই বন্ধুরাও অচেনা হয়ে যায়। কথা শোনাতে, উপদেশ দিতে ছাড়ে না।
বেকার ছেলে-মেয়েরা হলো সবচাইতে মনোযোগী শ্রোতা। এদের যা বলা যায় তাই মনোযোগ দিয়ে শুনে। বেকারদের সামনে পেলেই বক্তৃতা দিতে, চাকরির গাল-গল্প করতে ইচ্ছে করে। কারণ বেকার ছেলের সাথে চাকরির গাল-গল্প করার সুখ, পৃথিবীর সেরা সুখ।
পারিবারিক অনুষ্ঠানগুলো যেমন- জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকী ইত্যাদিতে বাড়ির বাইরে থাকা বেকারদের নিমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা সেটা নিয়েও থাকে বিশাল দ্বিধাদ্বন্দ্ব। কারণ এদের নিমন্ত্রণ জানানো লস আইটেম। অনেক শিক্ষিত লোকই বেকারদের নিমন্ত্রণ জানান স্রেফ লজ্জার কারণে।
অনুষ্ঠানে গেলেও আবার আরেক ঝামেলা। ঠিকমত খাপ খাওয়া যায় না। পরিচিত লোকজন জিজ্ঞাসা করে কী করতেছো? চাকরি-বাকরি কিছু হলো? বাবা-মা কে আর কত কষ্ট দিবা? একটা চাকরি নিয়ে তাঁদের একটু উদ্ধার করো। কথা শুনে শুধু একটা প্রবাদের কথাই মনে হয় মায়ের চেয়ে মাসীর দরদ বেশি। তাছাড়া চাকরি কি ছেলের হাতের মোয়া, চাইলেই পাওয়া যায়?
যাহোক, আশার কথা হলো উপরের পরিস্থিতিগুলো প্রত্যেকটি বেকারের জীবনেই এসেছে। তাঁরা কেউই আজ বেকার নাই। কেউবা শীঘ্রই বেকারের খাতা থেকে নাম তুলে নেবে। তাই এসব নিয়ে মন খারাপ না করে যতটা সম্ভব দ্রুত বেকার থেকে আকার পাওয়ার চেষ্টা করুন।
সৈকত তালুকদার
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে কর্মরত!
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে কর্মরত!
From Bcs our goal Groups
BCS Story,Jobs story, Irritation of Unemployment Story
Tuesday, April 23, 2019
SSC Result 2019 published now
SSC Result published May 2019. Huge students apply for getting passed for next level.
Great news for all bd people for getting SSC result online join our blog.This year girls candidate are excess then boys.Also a lot of people examine as like Dekil and equivalent and vocational examination held on this 1st monday february. In total 2031899 candidate appeared in this examination.
SSC result 2019 |
In Bangladesh may students apply for getting a good result in SSC Examination. In there first powerful certificate they can achieve for the first high school examination. So everyone cares for their candidate how to get the result. The next level is the HSC examination so this SSC certificate is very essential for everyone.
SSC result 2019 |
SSC result market is most essential for students. So guys don,t waste time to get ssc result mark sheet. You can found my site.
SSC result 2019 |
SSC result 2019 |
So be care full give your roll no,name,institution name in the right box.
Wednesday, April 17, 2019
Bangladesh Bank Job Circular 2019
Applicants from the permanent resident of Bangladesh will be invited to apply for the post of officer in the Bangladesh Bank. Masters degree or 4-year graduation degree in any subject from any recognized subject can be seen here in the SSC and HSC examinations. Many more interested candidates are only available between 16 and 2019 Echena Bangladesh Bank Bangladesh Bank's guidance, the Bank is managed so if you want to be the lucky man today for the post of officer. Apply now and build a national role. You must apply online to its bb.org.bd own website.
bb.org.bd
Tuesday, April 16, 2019
Palli Bidyut Samity PBS Job Circular 2019
Palli Bidyut Samity-2 PBS Job Circular 2019 Barisal Palli Bidyut Samity (PBS) published New job opportunity Notice at their Official website. PBS Job Circular offer New vacancy in this post.SSC, HSC And Graduate Student can apply this PBS govt circular 2019. Most of the people looking for BREB Job circular 2019 in Bangladesh. So young people can apply for these jobs. Do,t miss it. If you love Bangladesh love electricity jobs, love government development then joins today.
Palli Bidyut Samity PBS Job Circular 2019
Palli Bidyut Samity PBS Job Circular 2019
Palli Bidyut Samity PBS Job Circular 2019
Palli Bidyut Samity PBS Job Circular 2019
Palli Bidyut Samity PBS Job Circular 2019
Palli Bidyut Samity PBS Job Circular 2019
Palli Bidyut Samity PBS Job Circular 2019
Palli Bidyut Samity PBS Job Circular 2019
Monday, April 15, 2019
Grameenphone Job Circular 2019 – www.grameenphone.com
Grameenphone Job Circular 2019 has been seen on my site.Grameenphone Job & Online application published at career.grameenphone.com. There are Also many jobs offer by my site bdjobsking.ocm . Grameenphone Limited Career Opportunity New Vacancy found at Telenor Group. Who are interested can apply Grameenphone Job sending CV before 22 April 2019
Get more..
Get more..
- Government Employee Hospital Job 2019
- Ministry Job circular 2019[hot job]
- BARC Job Circular 2019 [Hot job]
- Islamic university Bangladesh job 2019
- The City Bank Limited jobs circular 2019
- IDLC Finance Limited Junior Officer jobs in 2019
- Rupali Bank Limited Job Circular 2019
- Mercantile Bank Ltd Job circular 2019 – www.mblbd.com
- Bangladesh Air Force Job Circular 2019 – joinbangladeshairforce.mil.bd
Subscribe to:
Posts (Atom)